📝 নিজস্ব সংবাদদাতা, Todays Story: পহেলগাঁওয়ে ধর্ম যাচাই করে নিরীহ হিন্দু পর্যটকদের প্রাণ নেওয়ার প্রতিবাদে এদেশ থেকে পাকিস্তানের নাগরিকদের বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে কেন্দ্রের মোদী সরকার। অথচ কোনো হেলদোল নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার থেকে পুলিশ – প্রশাসনের । এমনই অভিযোগ তুলে এবার দক্ষিণ কলকাতার কসবা অঞ্চল থেকে পাক নাগরিকদের বিতাড়িত করার দাবি তুলে ডিসি সেন্ট্রালে ডেপুটেশন জমা দিতে চলেছে গেরুয়া শিবির । রবিবার দক্ষিণ কলকাতা বিজেপির সাংগঠনিক জেলা কার্যালয় থেকে যে দাবি করেছিলেন জেলা সভাপতি অনুপম ভট্টাচার্য ও বিজেপি নেত্রী কেয়া ঘোষ সে বিষয়ে মুখ খুলতে নারাজ ১০৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুশান্ত ঘোষ।
প্রসঙ্গত, কসবা অঞ্চল তথা আনন্দপুর থানার অন্তর্গত গুলসান কলোনিতে খোঁজ চালালে বাংলাদেশি রোহিঙ্গাদের খোঁজ মিলবে বলে পুলিশ প্রশাসনের উদ্দেশ্যে মন্তব্য করেছিলেন কেয়া ঘোষ। দক্ষিণ কলকাতা থেকে পাক নাগরিকদের খুঁজে বের করার জন্য পুলিশকে সক্রিয় হওয়ার বার্তা দিয়েছিলেন। গুলসান কলোনি রোহিঙ্গাদের আঁতুড়ঘর! এই অভিযোগ বিভিন্ন সময়ে বিজেপির বিভিন্ন নেতারা করছেন বিভিন্ন মঞ্চ থেকে। এ বিষয়ে কী প্রতিক্রিয়া ১০৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুশান্ত ঘোষের? গুলসান কলোনি তার ওয়ার্ডের মধ্যেই পরে। Todays Story তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি সাফ জানিয়ে দেন, এ বিষয়ে কোনো কথা বলবেন না তিনি। উল্টে দক্ষিণ কলকাতা সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সভাপতি অনুপম ভট্টাচার্যকে তিনি ওপেন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলেছেন, ‘১০৮ নং ওয়ার্ডে যদি কোনো বাংলাদেশি রোহিঙ্গা থেকে থাকে তাহলে উনি খুঁজে বের করে দেখাক। ‘