📝শুভদীপ রায় চৌধুরী, Todays Story: দুর্গাপুজোর তিনদিনই রাতভর ঠাকুর দেখতে পাবেন দর্শনার্থীরা। আমজনতার সুবিধার্থে রাতভর ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিল পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষ। সপ্তমী, মহাষ্টমী ও মহানবমীর দিন গভীর রাতে ট্রেন চলবে হাওড়া ও শিয়ালদহ ডিভিশনে। আর এই খবরে খুশি পুজোপ্রেমীরা। ঠাকুর দর্শনে রাত হলেও ট্রেনে চড়ে দিব্বি বাড়ি ফিরতে পারবেন তারা, এমনটাই খবর।
সূত্রের খবর, দুর্গাপুজোর দিনগুলোয় হাওড়া থেকে দশটি ট্রেন বধর্মান মেন, কর্ড, ব্যান্ডেল ও শেওড়াফুলি থেকে তারকেশ্বরের মধ্যে সারারাত চলবে ১০টি ট্রেন। এর পাশাপাশি, শিয়ালদহ ডিভিশনে রানাঘাট, কল্যাণী, কৃষ্ণনগর, বনগাঁ, ডানকুনি, বারুইপুর ও বজবজ লোকাল চলবে গভীর রাতে। হাওড়া থেকে বর্ধমানের (মেন) ট্রেনটি ছাড়বে রাত ১২.৪৫মি। বর্ধমান থেকে হাওড়া আসার ট্রেনটি ছাড়বে রাত ৯.৪০মি।হাওড়া থেকে কর্ডের ট্রেনটি ছাড়বে রাত ১.১৫ র সময়। সেখান থেকে হাওড়ার ট্রেন ছাড়ার সময় ১০.৩০মি। হাওড়া থেকে ব্যান্ডেলের ট্রেনটি ছাড়বে রাত ১টায়। ব্যান্ডেল থেকে হাওড়ার ট্রেন ছাড়বে রাত ১১.৩০ মিনিটে। শেওড়াফুলি থেকে তারকেশ্বরের ট্রেনটি ছাড়বে রাত ১২.২৫ মিনিটে। তারকেশ্বর থেকে হাওড়াগামী ট্রেনটি ছাড়বে রাত ১.১৫এ। হাওড়া থেকে আরও একটি ট্রেন রাত ১.৫০ মিনিটে মেন লাইন দিয়ে বর্ধমান যাবে।
উল্লেখ্য, এই তিনদিন রাতে শিয়ালদহ ডিভিশনেও থাকছে অতিরিক্ত কয়েকটি ট্রেন। সূত্রে খবর, রানাঘাটের শেষ ট্রেন ছাড়বে রাত ১২.৪০ মি। সেখান থেকে রাত ১১.৪৫ ও রাত ২.৩০ মি ছাড়বে শিয়ালদহ লোকাল। শিয়ালদহ থেকে কল্যাণী লোকাল ছাড়বে রাত দেড়টার সময়। কল্যাণী থেকে ২.৫০ সময় ছাড়বে শিয়ালহের ট্রেন। রানাঘাট থেকে ১১টা ৪৫-এ ছাড়বে কৃষ্ণনগর লোকাল। কৃষ্ণনগর থেকে ১২.১৭মি আসবে রানাঘাট লোকালটি।শিয়ালদহ থেকে বনগাঁর ট্রেনটি ছাড়বে রাত ১.২০ মি ও বনগাঁ থেকে ছাড়বে রাত ১১.৫৫ মিনিটে। শিয়ালদহ থেকে ডানকুনি লোকাল ছাড়বে রাত সাড়ে এগারোটার সময়। ১২.১৫-এর সময় ছাড়বে ডানকুনি থেকে। বারুইপুর থেকে শিয়ালদহ ও বজবজ থেকে শিয়ালদহে চলবে পাঁচটি বিশেষ ট্রেন।