📝 নিজস্ব সংবাদদাতা, Todays Story: করোনাকালের দগদগে ঘা এখনও শুকোয়নি। বিধ্বস্থ স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, কোমর ভাঙা অর্থনীতি থেকে ধীরে ধীরে সোজা হচ্ছে বিশ্ব। তার মাঝেই, গত কয়েকদিনে ফের আতঙ্ক। আতঙ্ক অতিমারীর নতুন ঢেউ নিয়ে।
দেশের একাধিক রাজ্যে গত কয়েকদিনে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। সংক্রমণ বাড়ছে খাস বাংলাতেও। শনিবার পর্যন্ত জানা গিয়েছিল, খাস কলকাতায় ১ এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাটে দু’জন সংক্রমিত। সোমবার সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এবং আঞ্চলিক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, রাজ্যে আরও নতুন চার জন সংক্রমিতের হদিশ মিলেছে। এই নিয়ে বাংলায় এই মুহূর্তে অ্যাক্টিভ কোভিড কেসের সংখ্যা ১১ বলে জানা গিয়েছে।
সূত্রের খবর, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে একজন ন’ মাসের শিশু এবং ৫৫ বছরের মহিলা করোনা সংক্রমিত। তবে জানা গিয়েছে, আক্রান্তদের সকলেরই উপসর্গ মৃদু। এখনও পর্যন্ত সংক্রমণের নতুন ঢেউয়ে ভয়ের কোনও কারণ নেই বলেই দাবি বিশেষজ্ঞদের।
করোনার নয়া সংক্রমণের মাঝেই জানা গিয়েছে, ভারতে খোঁজ মিলেছে এই সংক্রমণের নতুন ভ্যারিয়েন্টের। শনিবার এনবি.১.৮.১ এবং এলএফ.৭-এর চার ধরনের ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলেছে ।
২০২৫ সালের মে পর্যন্ত, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এলএফ.৭ এবং এনবি.১.৮.১ সাবভেরিয়েন্টগুলিকে ভ্যারিয়েন্ট আন্ডার মনিটরিংহিসাবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে, ভ্যারিয়েন্ট অফ কনসার্ন বা ভ্যারিয়েন্ট অফ ইন্টারেস্ট হিসাবে নয়।কিন্তু
চিন এবং এশিয়ার নানা জায়গায় এই ভ্যারিয়েন্টের হদিশ মিলেছে ইতিমধ্যে, নত্যুন ঢেউয়ে এই সাব ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়েছেন বহু।