📝 নিজস্ব সংবাদদাতা, Todays Story: কলকাতার যোগেশ চন্দ্র চৌধুরি ল কলেজে সরস্বতী পুজো ঘিরে উঠেছিল বিতর্ক। অভিযোগ, কলেজের সরস্বতী পুজোয় বাধা দেওয়া হচ্ছে। পড়ুয়ারা এ বিষয়ে চারু মার্কেট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। কলেজে ঢুকে ছাত্রছাত্রীদের সরস্বতী পুজো করতে বাধা দেওয়া এবং ধর্ষণ-খুনের হুমকি দেওয়ার ঘটনায় ইতিমধ্যেই জোর চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই এদিন হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত নির্দেশ দেন, ‘কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার পদমর্যাদার আধিকারিকের নজরদারিতে যোগেশচন্দ্র কলেজে হবে সরস্বতী পুজো। যোগেশ চন্দ্র চৌধুরী ডে ও ল’ কলেজের সরস্বতী পুজো করতে হবে কলকাতা পুলিশের এক যুগ্ম কমিশনারের নজরদারিতে। সংশ্লিষ্ট যুগ্ম কমিশনার কে হবেন তা ঠিক করবেন স্বয়ং কলকাতার পুলিশ। পুজো এবং বিসর্জন ঘিরে যাতে কোনো সমস্যা না হয় তার জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যায় সশস্ত্র পুলিশকর্মী নিয়োগ করতে হবে। পুজোর ভিডিওগ্রাফি করতে হবে কলেজ কর্তৃপক্ষকে’।
এদিন হাইকোর্টে কলেজ কর্তৃপক্ষের তরফে বলা হয়, কলেজের ভেতরে বহিরাগতদের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করতে তারা অপারগ। এরপর হাইকোর্টের তরফে এও বলা হয়, বর্তমানে কলেজের ভিতরে থাকা বিতর্কিত প্যান্ডেল ভেঙে ফেলতে হবে।