📝 নিজস্ব সংবাদদাতা, Todays Story: হাথরসে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদপিষ্টের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা লাফিয়ে বাড়ছে । শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, হাথরসের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১২১ জনের । হাসপাতালগুলির বাইরে যেন মৃতদেহের মিছিল । থরে থরে শোয়ানো সাদা কাপড়ে মোড়া দেহগুলি । তাঁদের মধ্যে কারও বাবা, কারও মা, কারও স্ত্রী কিংবা স্বামী অথবা কারও কোলের শিশুটা । চারপাশে শুধু স্বজন হারানো কান্না । এদিকে, ভোলে বাবার খোঁজ শুরু করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ । বুধবারই ঘটনাস্থলে যেতে পারের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ।
বুধবার সকালেই ধর্মীয় গুরুর আশ্রমে পৌঁছে গিয়েছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ । ফুলরাই গ্রাম থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে মৈনপুরি এলাকায় আশ্রম । এদিন, বাবা-র খোঁজে ওই আশ্রমেই গিয়েছে পুলিশ । তবে, এখনও পর্যন্ত তাঁর সন্ধান পাওয়া যায়নি বলে খবর ।এদিকে, বুধবারই ঘটনাস্থলে যাওয়ার কথা উত্তপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ । ঘটনায় অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তির নির্দেশ দিয়েছেন তিনি । তদন্তের জন্য বিশেষ কমিটি গড়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদিত্যনাথ ।
ভোলেবাবা-র কথা শুনতে গিয়ে উত্তরপ্রদেশের হাথরসে প্রাণ গিয়েছে শতাধিক মানুষের । কিন্তু কে এই ভোলেবাবা ? জানা গিয়েছে, রাজ্য পুলিশের একদা গোয়েন্দা কর্মীই আজকের ভোলেবাবা। তাঁর আসল নাম নারায়ণ সাকার হরি। যিনি আবার বিশ্ব হরি নামেও পরিচিত। উত্তরপ্রদেশের এটওয়া জেলার বাসিন্দা এই ভোলেবাবা । প্রায় ২৬ বছর আগে সরকারি চাকরি ছেড়ে ধর্মপ্রচারের কাজ করছেন।