
📝 নিজস্ব সংবাদদাতা, Todays Story: দক্ষিণ কলকাতার পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম হল ত্রিধারা অকালবোধন বা ত্রিধারা সম্মেলনীর পুজো। প্রতিবছরই থাকে নতুন নতুন চমক। পুজোর সময় লম্বা লাইন দিতে হলেও ত্রিধারার প্রতিমা দর্শন না করে যেতে চান না কেউ।বহু দূর দূরান্ত থেকেও ত্রিধারার ঠাকুর দেখবে বলে প্রতি বছর ছুটে আসেন বহু মানুষ। এই পুজোর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছেন বিধায়ক তথা মেয়র পারিষদ সদস্য দেবাশিস কুমার ও তার পরিবার। উল্টো রথে সম্পন্ন হল ত্রিধারা অকালবোধনের খুঁটি পুজো। এবছর ৭৯তম বর্ষ । পুজো উদ্যোক্তাদের পাশপাশি সপরিবারে প্রতিবারের মতো উপস্থিত থেকে গোটা অনুষ্ঠান তদারকির দায়িত্বে ছিলেন পুজো কমিটির সম্পাদক দেবাশিস কুমার সহ তার সহধর্মিণী তথা লেখিকা দেবযানী বসু কুমার, তনয়া তথা অভিনেত্রী দেবলীনা কুমার। এছাড়াও ছিলেন আত্মীয়স্বজন -পাড়া প্রতিবেশীরা। এদিন ত্রিধারা অকালবোধন ক্লাব প্রাঙ্গণে একদিকে যেমন শারদ উৎসবের সূচনা হল ,অন্যদিকে পূজিত হলেন জগন্নাথ -বলরাম -সুভদ্রা। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয় ।একই সঙ্গে দুঃস্থ ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েদের হাতে তুলে দেওয়া হয় স্কুল ব্যাগ। সূচনা হয় শারদ সংখ্যার। ছিল ভোগের ব্যবস্থাও । খুঁটি পুজোয় এদিন সকালেই চাঁদের হাট বসেছিল ত্রিধারা অকালবোধন ক্লাব প্রাঙ্গণে । কল্পরূপে রয়েছেন শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইলা। তবে এখনই পুজো নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে নারাজ পুজো উদোক্তারা। এদিন বিশিষ্ট অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম ,সাংসদ মালা রায় , মন্ত্রী শশী পাঁজা, তৃণমুলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সী , ৮৭ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মনীষা বসু ও ওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট দেবাশিস বসু , পরিচালক তথাগত মুখার্জী ,অভিনেতা বিক্রম চ্যাটার্জী, দিগন্ত বাগচী সহ আরো অনেকে।
