আজ রাধাষ্টমী, পদ্ম পুরাণ ও রাধাষ্টমী ব্রতের সম্পর্ক

একাদশ্যাঃ সহস্রেন যং ফলং লভতে নরঃ। রাধা জন্মাষ্টমী  পুণ্যং তস্মাং শত গুণাধিকম্।।

“একহাজার একাদশী ব্রত পালন করলে যে ফল লাভ হয়, শ্রীরাধাষ্টমী ব্রত পালন করলে তার চেয়ে শতগুন অধিক ফল লাভ হয়ে থাকে।” আরও বলা হয়েছে, ” কোটি জন্মের অর্জিত পাপরাশি ভক্তিপূর্ণ রাধাষ্টমী ব্রত ফলে বিনষ্ট হয়। সুমেরু পর্বত প্রমান সোনা দান করলে যে ফল লাভ হয় একটি মাত্র রাধাষ্টমী ব্রত উদ্যাপন করে তার শতগুন অধিক ফল লাভ হয়। গঙ্গা ইত্যাদি সমস্ত পবিত্র তীর্থে স্নান করে যে ফল লাভ হয় একমাত্র বৃষভানুকন্যার জন্মাষ্টমী পালন করে সেই ফল লাভ হয়।

পদ্মপুরাণে আরো বলা হয়েছে-

রাধাষ্টমী ব্রতং তাত যো ন কুর্য্যাচ্চ মূঢ়ধী। নরকান্ নিষ্কৃতি নাস্তি কোটিকল্পশতৈরপি।।

“যে মূঢ় মানুষ রাধাষ্টমী ব্রত করে না, সে শতকোটি কল্পেও নরক থেকে নিস্তার পেতে পারেনা।

” স্ত্রীয়শ্চ যা না কৃবন্তি ব্রতমেতদ্ সুভপ্রদম। রাধাকৃষ্ণপ্রীতিকরং সর্বপাপপ্রনাশম্।। অন্তে যমপুরীং গত্বা পতন্তি নরকে চিরম্। কদাচিদ্ জন্মচাসাদা পৃথিব্যাং বিধবা ধ্রুবম্।।

“যে নারী শ্রীশ্রীরাধাকৃষ্ণের প্রীতিকর সর্ব পাপনাশক এই শুভপ্রদ মহাব্রত পালণ করে না, সে জীবনের অন্তকালে নরকে গিয়ে চিরকাল সেখানে যাতনা ভোগ করে। পৃথিবীতে থাকাকালীনও সে দুর্ভাগিনী হয়।” এই মহাব্রত করলে শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণের অভয় পাদপদ্মে অচলা ও অব্যভিচারিনী ভক্তি লাভ হয়ে থাকে।
রাধে রাধে।
       হরে কৃষ্ণ।।🙏
         জয় শ্রী রাঁধা  কৃষ্ণ 🙏

ভগবান শ্রী কৃষ্ণের মতো আপন কেউ নেই ।
তুলসীর মালার মতো দামি কোনো গহনা নেই ।
রাধা ছাড়া শান্তি নেই।
গীতার মতো শেষ্ঠ কোনো বই নেই ।
হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্র ছাড়া মুক্তি নেই ।

   🙏 জয় শ্রী রাধে কৃষ্ণ 🙏

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে 🙏
    হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে 🙏